Posts

দিদি কাকাকে এক সাথে দেখে ফেলার শাস্তি

  নমস্কার বন্ধুরা, আজকে আমি যে গল্পটি বলবো সেই গল্পটি আমার দিদির। আমাদের ফ্যামিলিতে বর্তমানে তিনজন থাকি। আমি মা আর দিদি, বাবা গত হয়েছে এই মাস তিনি খোলো। আমার নাম রবি হালদার বয়স ১৮ প্লাস ১২ পড়ি, আমার দিদির নাম রূপালী হালদার ২৬ এই গল্পের নায়িকা। দেখতে একটু কালো মতো লম্বা ৫ ফুট ৫ ইঞ্চি যে কোন ছেলে পাগল হয়ে যাবে। বর্তমানে মার বয়েজ ৪৮ বাবা মারা যাওয়ার পর কলকাতায় শহরে কাজ করে লোকের বাড়িতে। আমরা থাকি অজ গ্রামে। আমরা খুব গরীব বাবা মারা যাওয়ার পর আমাদের কিছু জমি আছে যেটা দিদি চাষ করে। বিকাশের কাজ করার বলে দিদি শারীরিক গঠন সুন্দর। দিদি মাধ্যমিক পাস করার পরে স্কুল ছেড়ে দেয়। বর্তমানে দিদির বিয়ের জন্য আমাকে বলে দিদির বিয়ের একটা ব্যবস্থা কর। আমি মাকে বলি কিভাবে বিয়ে দেবো বিয়ের জন্য তো অনেক টাকার দরকার। আমি পড়াশোনা ছেড়ে দিচ্ছি তাহলে বলে তার পরে আমি স্কুল ছেড়ে দিয়ে গ্রামের চাষের কাজে লেগে গেলাম। আমি আর আমার জমিতে চাষ করি এবং লোকের জমিতে কাজ করি যাতে কিছু টাকা ইনকাম করে দিদির বিয়ের ব্যবস্থা করতে পারি।? এইভাবে এক বছর কাজ করার পর বেশ কিছু টাকা জোগা গেল। মাকে বললাম মা তুমি ছেলে দে...

চোরের কাছে ইচ্ছে মতো খেলাম🥵💥💯

    আমার নাম রিয়া, আমার বয়স সাতাস বছর। চোর যখন চুরি করতে এসে চো*দে আমি একটা কোম্পানীর সিনিয়র ফটোগ্রাফার, ছোট্ট একটি ফ্ল্যাটে থাকি। এবার ঠিক করলাম, এক রাতের জন্য কক্সবাজারের একটা হোটেলে কাটাবো। কেন? কারণ এইবার কক্সবাজারের ফটোশুট এর কাজ পড়েছে। এছাড়া সমুদ্রের ধারে একটু শান্তি খুঁজতে পাবো ভেবে রোওনা দিয়ে দিলাম। ফ্লাইটের টিকেট অফিস থেকেই দেওয়া হয়েছে, বিকেলের ফ্লাইটে কক্সবাজার পৌঁছে গেলাম। হোটেলটার নাম ছিল “ বাংলাদেশ গোল্ড টাউন ”, সমুদ্রের কাছে একটা মিড-রেঞ্জ বুটিক হোটেল। আমার রুম চারতলায়, রুমে ঢুকেই ব্যাগ ফেলে বারান্দায় দাঁড়ালাম। সূর্য ডুবছে, আকাশে লাল আর নীলের মিশেল। হাওয়ায় আমার চুল উড়ছে, মনে হলো জীবনটা একটু থমকে দাঁড়িয়েছে। এরপর কিছুক্ষণ ঘিরে ফিরে আসলাম। রুমে ফিরে দেখলাম সন্ধ্যা ৬:৩০ বেজে গেছে, পেটে তখন প্রচণ্ড খিদে। হোটেলের রেস্টুরেন্টে গিয়ে একটা মশলাদার ফিশ কারি আর ভাত অর্ডার করলাম। খাওয়া শেষ করে রুমে ফিরলাম। হঠাৎ কেমন জানি একটা অস্বস্তি হচ্ছিল, মানে একদম অন্যরকম। উঠে গিয়ে জানালা আর দরজা চেক করলাম, সব ঠিক তারপরেও অস্বস্তি কেন? ভাবলাম হয়তো ফ্রেস না হওয়ার কারণ...

মা ছেলের প্রেম পর্ব_ ৫

এই গল্পটি আমার মা এবং আমার সম্পর্কে। মায়ের নাম রেখা। আমার বাবার সাথে খুব অল্প বয়সেই মায়ের বিয়ে হয়। এক বছরের মধ্যে আমার দাদা অজয় জন্মগ্রহণ করলো, যখন মা মাত্র আঠার বছর বয়সের তখন আমার দিদি তুলি জন্মগ্রহণ করলো। আমার মা কুড়ি বছর বয়সে আমাকে জন্ম দিয়েছিলো আর আমার নাম সুজয়। আমরা এখানে বোম্বাইতে থাকি।আমার বাবা একজন শান্ত ব্যক্তি ছিলেন যিনি রফতানির ব্যবসা করতেন। তিনি প্রতিদিন সকালে কাজের জন্য যেতেন এবং গভীর রাতে ফিরে আসতেন। প্রথম দিকে আমার বাবা এবং মা তাদের বিবাহ জীবন উপভোগ করছিলেন। কিন্তু তিনটি বাচ্চা হওয়ার পরে বাবা স্পষ্টতই আমার মায়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এরপরে তিনি নিজের ব্যবসায়ের জন্য জীবন উৎসর্গ করলেন। স্পষ্টতই তার ব্যবসায়ের কারণে তিনি আমার মাকে ইদানীং উপেক্ষা করতেন। তবে বাবা এখন মদ খাওয়া শুরু করেছিলো যেটা খুব ই খারাপ। আমার মা এখন অনেক বেশি শান্ত হয়ে গেছে। তবে বাবা এখনও আমার মাকে ভালবাসেন এবং মাও তাকে শ্রদ্ধা করতো আর ভালোবাসতো । তারা কিছু সময় একসাথে সময় কাটায় তবে আগের দিনের মতো নয়। যদিও মা সর্বদা হাসি খুশি থাকতেন তবে আমি জানি মায়ের মধ্যে কিছুটা দুঃখ ছিলো।আমার বড় দাদা পড়াশ...

মা ছেলের প্রেম পর্ব_২

এই গল্পটি আমার মা এবং আমার সম্পর্কে। মায়ের নাম রেখা। আমার বাবার সাথে খুব অল্প বয়সেই মায়ের বিয়ে হয়। এক বছরের মধ্যে আমার দাদা অজয় জন্মগ্রহণ করলো, যখন মা মাত্র আঠার বছর বয়সের তখন আমার দিদি তুলি জন্মগ্রহণ করলো। আমার মা কুড়ি বছর বয়সে আমাকে জন্ম দিয়েছিলো আর আমার নাম সুজয়। আমরা এখানে বোম্বাইতে থাকি।আমার বাবা একজন শান্ত ব্যক্তি ছিলেন যিনি রফতানির ব্যবসা করতেন। তিনি প্রতিদিন সকালে কাজের জন্য যেতেন এবং গভীর রাতে ফিরে আসতেন। প্রথম দিকে আমার বাবা এবং মা তাদের বিবাহ জীবন উপভোগ করছিলেন। কিন্তু তিনটি বাচ্চা হওয়ার পরে বাবা স্পষ্টতই আমার মায়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এরপরে তিনি নিজের ব্যবসায়ের জন্য জীবন উৎসর্গ করলেন। স্পষ্টতই তার ব্যবসায়ের কারণে তিনি আমার মাকে ইদানীং উপেক্ষা করতেন। তবে বাবা এখন মদ খাওয়া শুরু করেছিলো যেটা খুব ই খারাপ। আমার মা এখন অনেক বেশি শান্ত হয়ে গেছে। তবে বাবা এখনও আমার মাকে ভালবাসেন এবং মাও তাকে শ্রদ্ধা করতো আর ভালোবাসতো । তারা কিছু সময় একসাথে সময় কাটায় তবে আগের দিনের মতো নয়। যদিও মা সর্বদা হাসি খুশি থাকতেন তবে আমি জানি মায়ের মধ্যে কিছুটা দুঃখ ছিলো।আমার বড় দাদা পড়াশ...

মা ছেলের প্রেম

এই গল্পটি আমার মা এবং আমার সম্পর্কে। মায়ের নাম রেখা। আমার বাবার সাথে খুব অল্প বয়সেই মায়ের বিয়ে হয়। এক বছরের মধ্যে আমার দাদা অজয় জন্মগ্রহণ করলো, যখন মা মাত্র আঠার বছর বয়সের তখন আমার দিদি তুলি জন্মগ্রহণ করলো। আমার মা কুড়ি বছর বয়সে আমাকে জন্ম দিয়েছিলো আর আমার নাম সুজয়। আমরা এখানে বোম্বাইতে থাকি।আমার বাবা একজন শান্ত ব্যক্তি ছিলেন যিনি রফতানির ব্যবসা করতেন। তিনি প্রতিদিন সকালে কাজের জন্য যেতেন এবং গভীর রাতে ফিরে আসতেন। প্রথম দিকে আমার বাবা এবং মা তাদের বিবাহ জীবন উপভোগ করছিলেন। কিন্তু তিনটি বাচ্চা হওয়ার পরে বাবা স্পষ্টতই আমার মায়ের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন। এরপরে তিনি নিজের ব্যবসায়ের জন্য জীবন উৎসর্গ করলেন। স্পষ্টতই তার ব্যবসায়ের কারণে তিনি আমার মাকে ইদানীং উপেক্ষা করতেন। তবে বাবা এখন মদ খাওয়া শুরু করেছিলো যেটা খুব ই খারাপ। আমার মা এখন অনেক বেশি শান্ত হয়ে গেছে। তবে বাবা এখনও আমার মাকে ভালবাসেন এবং মাও তাকে শ্রদ্ধা করতো আর ভালোবাসতো । তারা কিছু সময় একসাথে সময় কাটায় তবে আগের দিনের মতো নয়। যদিও মা সর্বদা হাসি খুশি থাকতেন তবে আমি জানি মায়ের মধ্যে কিছুটা দুঃখ ছিলো।আমার বড় দাদা পড়াশ...

আমি এখন কাকীমার ইচ্ছে পূরণ করব

আমি এখন কাকীমার ইচ্ছে পূরণ করব আমাদের পরিবারে সদস্য সংখ্যা ৭ জন।  আব্বু, আম্মু,  কাকা, কাকী, আমি, আর আমার ২ বছরের ছোট্ট কাকাতো বোন।  দাদা, দাদীর মৃত্যু বহু আগে হয়েছে, দাদা,দাদীর মৃত্যুর পরে কাকাকে আব্বুই বড় করেছে বিয়ে করিয়েছে।  আব্বু ঢাকাতে চাকুরী করে.. কাকাকে অবশ্য বিয়ের পরে বিদেশ পাঠিয়েছিলো। কিন্তু কাকার ভাগ্যটা ভালো না, তাই কয়েক মাস পরে ফিরে আসে।  ফিরে আসার পরে কাকাকে একটি দোকান নিয়ে দেয় ব্যবসা করার জন্য।  আমাদের খাবার আলাদা রান্না করা হলেও রোজগার এর জায়গাটা একি কারন কাকাকে ছোট বেলা থেকেই সবি আব্বু দিয়ে এসেছে।  আমাদের বাড়িটা বিশাল  বাড়ির ঠিক মাঝ খানে দুইতালার  একটি আধুনিক দালান আমাদের.. নিচ তলায় কাকা থাকতো উপর তলায় আমরা। আমার কাকা বিয়ে করেছে ছয় বছর হলো,  তার মাত্র একটি মেয়ে। কাকীর বয়স মোটামুটি ৩৩/৩৪ হবে। কাকী তেমন ফর্সাও না আবার কালোও না।  আশ্চর্যজনক হলেও সত্যি কাকীর ফিগার এতোটাই মারাত্মক আকর্ষনীয় তাকে দেখলেই খেয়ে ফেলি খেয়ে ফেলি এমন অবস্থা।  বিষয়টা এমন  তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখার পরে ১০০% সিওর যে কোনও পুরুষের অবস্থা...

অন্যর বউকে

আদরে আদরে গলে গলে পড়ছিল নুসরাত। ওর বয়স মাত্র ২০। বিবাহিত। কিন্তু পুরুষের ওই রকম আদর ও জীবনে পায়নি। ওর স্বামীর বয়স প্রায় ৫০ বছর। নাম হিমেল। রাত থাকতে উঠে মাছ ধরতে বেরিয়ে যায়। ফিরে আসে গভীর রাতে। মদ গিলে পড়ে থাকে। মাঝে মাঝে অবশ্য নুশরাতের এই যৌবন উপচে পড়া দেহটাকে একটু ঘাটে ব্যাস। ওর বাবা মা এত গরীব ছিল যে এর চেয়ে ভালো বর আর পায়নি। ওও সব মেনে নিয়ে চলছিল। প্রাকৃতিক নিয়মেই ওর শরীর কামনার আগুনে পুড়ে পুড়ে যেতো। ছটফট করত ও। ওর ফর্সা টকটকে শরীরটাকে নিয়ে বিছানায় পাগলের মত দুমড়ে মুচড়ে আরাম পাওয়ার চেষ্টা করতো। ওর সুগঠিত টাইট দুধ দুটো নিজেই চটকাতে চটকাতে বাদামী শক্ত বোঁটা গুলো ছিঁড়ে ফেলতে চাইতো। ওর মসৃণ লোম হীন মাংসল দাবনা দুটোকে টিপতে টিপতে ওর কুচকুচে কালো কোঁকড়ানো লোমের জঙ্গলে লুকিয়ে থাকা ভোদার ভিতর আঙ্গুল ঢুকিয়ে দিয়ে ভোদার কুটকুটানি বন্ধ করতে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যেত। কিন্তু কিছুই হতো না। ওদের পাড়ায় এই ব্যক্তিটাকে হামেশাই দেখতো নুসরাত। যার নাম কামাল। উচু লম্বা শক্তিশালী ফর্সা সুন্দর চেহারা। চওড়া বিশাল বুক। এক মাথা ঝাঁকড়া চুল। আর কামাল ঝিনুকের খোঁজে ওর ঘরের সামনে এসে...